chukti ainer vasso (চুক্তি আইনের ভাষ্য)

চুক্তি আইনের ভাষ্য

বিষয় : বিবিধ আইন
৳1,000.00
৳800.00
20 % ছাড়

চুক্তি আইনের ভাষ্য 

চুক্তির আরবী শব্দ 'আদ' আব্দ শব্দের আভিধানিক অর্থ হচ্ছে মিলন বা বন্ধন। আইনবিদদের মতে আকদের ৪টি মৌলিক উপাদান আছে। ১. ফায়ালিয়া অর্থাৎ চুক্তিকারী পক্ষগণ সম্পর্কীত উপাদান। ২. মাদদিয়া অর্থাৎ ইজাব কবুল সম্পর্কিত উপাদান। ৩. সুয়ারিয়া অর্থাৎ প্রকাশ সম্পর্কিত উপাদান এবং ৪, গাইয়া অর্থাৎ চুক্তিদ্বারা লক্ষিত বস্তু সম্পর্কিত উপাদান।

চুক্তিতে প্রথমতঃ দুই বা ততধিক পথ থাকতে হবে। চুক্তিতে ইজাব কবুল থাকতে হবে। এর অভাবে সমস্ত চুক্তি অসিদ্ধ। চুক্তির পক্ষদ্বয়ের মধ্যে সম্মতির প্রশ্নই সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। মুসলিম আইনে প্রতারণা সমস্ত বিনষ্ট করে দেয়। চুক্তিতে অর্থাৎ হিবা, বিক্রয় ইত্যাদিতে ইচ্ছা, সম্মতি এবং নিয়তের প্রয়োজন রয়েছে। চুক্তিকে ইংরেজরা আসার পর ১৭৯৭ সালে কোলকাতার উচ্চ আদালতকে নির্দেশ দেয়া হয় যে, চুক্তির মামলায় পক্ষগণ হিন্দু হলে হিন্দু আইন এবং মুসলমান হলে মুসলিম  আইন এবং উভয়ে সম্প্রদায়ের হলে ধর্মীয় আইন বিবাদীর ধর্মীয় আইন প্রযোজ্য হবে।

সর্বশের ১৮৭২ সালে চুক্তি, আইন পাস হয়। চুক্তি হয় পাতের ভিত্তিতে। সেই গত পক্ষগণই নির্ধারণ করেন। চুক্তি আইনের সাথে অন্য আইনের তফাৎ এখানেই। এ সঙ্গে চুক্তি আইনের বিস্তারিত ব্যাখ্যা (ভাষা উপজাতি হয়েছে।

সঠিক মূল্য

সকল পণ্য তুলনামূলকভাবে বাজারের সমমূল্যে বা এর চেয়ে কম মূল্যে বিক্রয় করা হয়

ডেলিভারী

বাংলাদেশের যে-কোন প্রান্তে ২-৫ দিনের মধ্যে পণ্য পৌঁছে দেয়া হয়

নিরাপদ পেমেন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও নিরাপদ পেমেন্ট পদ্ধতি মাধ্যমে পেমেন্টের সুযোগ

২৪/৭ কাস্টমার কেয়ার

সার্বক্ষণিক কেনাকাটার জন্য সার্বক্ষণিক সহায়তা
পণ্যটি সফলভাবে কার্টে যুক্ত হয়েছে     কার্ট দেখুন