হৃদয় নিংড়ানো উপদশে
আজ তিনি আমাদরে মাঝে নইে। ১২-১২-১২-তে চলে গছেনে মহান রবরে সানিধ্যে। যদি তিনি থাকতনে, তবে কতই-না আনন্দতি হতেন। আমিও আনন্দের অতশিয্যায় একগু”ছ বই তার হাতে তুলে দিতাম। তিনি হয়তো।হেসে আমাকে জাজাকাল্লাহ বলতনে। কিন্তু‘ হায়! আজ তিনি আমাদের মাঝে নইে; কিন্তু ‘ তার রুহানি ফয়েজ আজও লাখো ভক্তের হৃদয়ে সদা জাগরূক। আমি নগণ্য বান্দাহও তার ফয়জে ও বারাকাহ চাই। আল্লাহ তায়ালা যেন আমাকে তা থেকে বঞ্ছিত না করেন।দ্বীনি শিক্ষা ও পার্থিব শিক্ষার মাঝে সর্বদিক থেকেই ব্যবধান রয়েছে।
দ্বীনি শক্ষিা হচ্ছে রাসুল (সা.)-এর মাধ্যমে আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রদত্ত জ্ঞান, যাকে ইলমে ওহি বা ওহির জ্ঞান বলা হয়। আর পার্থিব শিক্ষা মানুষের তৈরি কিছু অভিজ্ঞতার নামমাত্র। এগুলো র্অজনরে জন্য মানুষ স্কুল, কলজে,ভার্সিটিতে যায়। আর ইলমে দ্বীন র্অজনরে জন্য মানুষ আসে মক্তব, মাদরাসা, মারকাজ ও খানকাতে।এই দুটি শিক্ষার মাকসাদ ও উদ্দশ্যেও ভিন্ন। স্কুল-কলজে,ভার্সিটির শক্ষিার উদ্দেশ্য হচ্ছে দুনয়িা র্অজন করা। আর মক্তব, মাদরাসা ও খানকার শক্ষিার উদ্দশ্যে হচ্ছে আখরিাত র্অজন করা। তাদের শিক্ষা দ্বারা দুনয়িা র্অজন করা নাজায়েজ কিংবা হারাম নয়। কিন্তু‘তোমাদরে ইলম দ্বারা দুনিয়া র্অজন করা নাজায়েজ ও হারাম। এর ওপর বড় ধমকি রয়েছে। দুঃখের বিষয়, আজ আমাদের মাদরাসা পড়ুয়া ছাত্রদেরও দেখা যায় যে তারা স্কুল, কলেজ পড়া ছাত্রদের মতো দুনিয়ার পিছনে দৌড়ায়। আল্লাহর কাছে ইস্তেগফার করা উচতি।
- নাম : হৃদয় নিংড়ানো উপদশে
- লেখক: জুবায়ের বিন আব্দুল কুদ্দুছ
- প্রকাশনী: : ইহদিনা পাবলিকেশন
- পৃষ্ঠা সংখ্যা : 224
- ভাষা : bangla
- বান্ডিং : hard cover
- প্রথম প্রকাশ: 2025





