
বুনো হাওয়ায় লিখেছি তার নাম
পাত্রের বেশে সিনিয়র প্রফেসরকে দেখতেই চমকায় তিশা। তদ্রূপ নিজ ডিপার্টমেন্টের ছাত্রী তিশাকে পাত্রীর বেশে দেখে হতভম্ব হয় শুভ। ঘটনাটা দুজনের জন্যই কাকতালীয়। একপ্রকার বাধ্য হয়েই পাত্রী দেখতে আসে শুভ কিন্তু সেখানে এসে যে নিজের ছাত্রীকেই দেখবে এটা ভাবেনি শুভ।
এদিকে শুভর পরিবার পাত্রী দেখার নামে কোন পণ্য দেখেছিল বোধহয়। তাদের এমন আচরণে লজ্জায় এবং অস্বস্তিতে পড়ে শুভ, অপমানিত হয় তিশা। এছাড়াও শুভ তিশার শিক্ষক এবং শিক্ষক পিতৃসমতুল্য। অসাধারণ মর্মস্পর্শী উপন্যাস ( এখানে বইয়ের নাম দিবেন) । নানান চড়াই উৎরাই পেরিয়ে শুভ তিশাকে বিয়ে করলেও মেনে নেয়নি শুভর পরিবার। মেনে নিতে পারেনি তিশা নিজেও কেননা তার কাছে শিক্ষক- ছাত্রীর সম্পর্ক বাবা- সন্তান তুল্য।
তবুও অতিরিক্ত চাপা স্বভাবের হওয়ায় সবটাই দম বন্ধ করে মেনে নিয়ে কি শুভর সাথে পথ চলতে পারবে তিশা? শুভর পরিবারের সবাইকে কি আপন করে নিয়ে সংসার করতে পারবে?
- নাম : বুনো হাওয়ায় লিখেছি তার নাম
- লেখক: মেহেরিন আনজারা
- প্রকাশনী: : প্রিয় প্রকাশ
- পৃষ্ঠা সংখ্যা : 168
- ভাষা : bangla
- বান্ডিং : hard cover
- প্রথম প্রকাশ: 2025