Digital Bismoy : Prekhit Digital Bangladesh (ডিজিটাল বিস্ময় : প্রেক্ষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ)

ডিজিটাল বিস্ময় : প্রেক্ষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ

৳250.00
৳188.00
25 % ছাড়

ফ্ল্যাপে লিখা কথা বইটিতে রয়েছে-- ডিজিটাল কী? কীভাবে? এর বাস্তবভিত্তিক উদাহারণসহ বর্ণনা ,উদাহারণসহ ডিজিটাল প্রযুক্তির সুবিধাদির বর্ণনা। বিশ্বের বিভিন্ন ডিজিটাল কর্মকাণ্ডের উদাহারণ। বিভিন্ন ডিজিটাল প্রযুক্তির বর্ণনা। ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে করণীয় বিভিন্ন সমস্যা থেকে উত্তরণের উপায়। ডিজিটাল ডিভাইস কী? দূরীকরণে করনীয় কী? ই-গভর্নেন্স ও ই-কমার্স সম্পর্কে বর্ণনা। ডিচিটাল বাংলাদেশ কী? স্বপ্নের ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে করণীয় ।

ডিজিটাল ক্রাইম সম্পর্কে বর্ণনা। প্রয়োজনীয় বিভিন্ন বিষয় যেমন সাবমেরিন ক্যাবল, স্যাটেলাইট, মোবাইল প্রযুক্তির সম্পর্কে আলোচনা। ইন্টানেটের সুবিধাদি। সফটওয়্যার উন্নয়নে আমরা কেন পিছিয়ে আছি? সফটওয়্যার উন্নয়ন ও রপ্তানিতে আমাদের করণীয় কি? আগামী দিনের আকর্ষণীয় ডিজিটাল প্রযুক্তি : ভার্চুয়াল রিয়েলিটি এবং সমস্যা ও উত্তরণের উপায় মাল্টিমিডিয়া প্রকাশনার সম্ভাবনা এছাড়া আরো অনেক কিছু ভূমিকা বর্তমান যুগ ডিজিটালের যুগ। সবকিছুতেই ডিজিটাল।

হাওর এলাকার গেদু চাচা থেকে শুরু করে ঢাকা শহরের আধুনিক সুমন সবাই কোনো না কোনোভাবে ডিজিটাল প্রযুক্তির সাথে সম্পৃক্ত। বর্তমানে এমন কেউ নেই যিনি ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করছেন না। যদি কেউ সিডি (কমপেক্ট ডিস্ক) অথবা MP3 প্লেয়ারে গান শুনে থাকেন, মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকেন, ডিভিডিতে (ডিজিটাল ভার্সেটাইল ডিস্ক) ছবি দেখে থাকেন, অথবা ল্যাপটপ বা পিসি ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে বলা যায় তিনি ডিজিটাল প্রযুক্তির সাথে সম্পৃক্ত।

এই যে এতোসব প্রযুক্তি পণ্য কিন্তু এগুলোকে ডিজিটাল বলা হচ্ছে কেন? ডিজিটাল সিংগাপুর, ডিজিটাল বাংলাদেশই বা কী? ডিজিটাল শব্দটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বর্তমানে উন্নত দেশগুলোর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল প্রযুক্তির উপর পরিপূর্ণভঅবে নির্ভরশীল। গুরুত্বপূর্ণ অনেক কাজে ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান এবং সরকার ব্যাপকহারে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার করছে। ডিজিটাল কী? কেন ডিজিটাল বলা হয়? ডিজিটাল হলে সুবিধা কী? আরো অনেক বিষয় নিয়ে আমার এ বই।

প্রায় তিন বছর আগে পাণ্ডুলিপি সম্পন্ন করেছিলাম। সম্পাদনা করে নতুন আরো কয়েকটি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করায় বই আকারে প্রকাশ করতে এতো দেরি। মাঝখানে উচ্চ মাধ্যমিক এবং অনার্স ছাড়াও কয়েকটি বই প্রকাশের জন্য অনেক ব্যস্ততা ছিল। যাই হোক অবশেষে বইটি প্রকাশিত হলো। আমি এমন কোন বিশেষজ্ঞ নই যে, একটি দেশ কীভাবে ডিজিটাল হবে সে বিষয়ে পরিপূর্ণ ফর্মূলা বা তথ্য দিতে পারি। আমি বিগত প্রায় ২০ বছর যাবত তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন বিষয়ের উপর বই রচনা করে যাচ্ছি। আমার লেখা পাঠকদের কাছে ব্যাপক সমাদৃত। দেশের বাইরেও বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে আমার লেখা বই অনেক চলছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ভুক্ত গার্হস্থ অর্থনীতি কলেজ, সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কমপিউটারের উপর গেস্ট লেকচারার হিসেবে ক্লাস নিয়ে থাকি। সরকারি অনেক আমলাদেরও ক্লাস নেয়ার সৌভাগ্য হয়েছে। ডিজিটাল বিষয়টা আসলে কী? ডিজিটাল বাংলাদেশ কী? এসব বিষয় নিয়ে অনেকের আগ্রহ দেখেছি। এর উপর সারা দেশে অনেক ক্লাস এবং সেমিনারে কথা বলেছি। সম্ভবত মোস্তফা জব্বার ভাইয়ের পরে আমিই এ বিষয়ে সবচেয়ে বেশি কথা বলেছি এবং কাজ করেছি নীরবে-নিভৃতে।

বইটিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক তথ্য রয়েছে। বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে অনেক কথা বলা হয়েছে যা থেকে আমাদের সমস্যার অনেক তথ্য খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। আমাদের অনেক বিশেষজ্ঞ কীভাবে ডিজিটাল বালাদেশ বাস্তবায়ন করা হবে সে ফর্মূলা দিয়েছেন। আমার দৃষ্টিতে এর বাইরে আরো যেসব বিষয়ের দিকে নজর দেয়া দরকার সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। আসলে যে দলই ক্ষমতায় আসুক সত্যিকার একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে হলে তথ্য প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার তথা ডিজিটাল ছাড়া কোন উপায় নেই। বিগত প্রায় সাড়ে তিন বছর আগে আমি যখন পাণ্ডুলিপি তৈরি করি তখন ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে আমাদের করণীয় অনেক বিষয় সম্পর্কে লিখেছিলাম। যার অনেকগুলো ইতোমধ্যে বাস্তবায়ন করা হয়েছে বা করা হচ্ছে।

তিন বছর আগেই বইটির অনেক কিছু লেকা হয়েছে বিধায় কিছু কিছু বিষয়ের তখনকার তথ্য থেকে যেতে পারে। প্রথম প্রকাশ হেতু কিছু ত্রুটি বিচ্যুতি থাকতে পারে। সুহৃদয় পাঠকের চোখে কোন ত্রুটি ধরা পড়লে তা জানালে কৃতজ্ঞ হবো। বইটির উপকর্ষ সাধনে যে কোন পরামর্শ সাদরে গ্রহণীয়।

মাহবুবুর রহমান ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সূচিপত্র * আলফাজ উদ্দীন চাচার ডিজিটাল নিয়ে কথা * ডিজিটাল যোগাযোগ মাধ্যম- টেলিকম্যুনিকেশন্স * ডিজিটাল বিশ্ব- ইন্টারনেট * ডিজিটালের বর্ণীল জগৎ : মাল্টিমিডিয়া * ডিজিটাল ব্যবসা-বাণিজ্য : ই-কমার্স * ডিজিটাল নিরাপত্তা * ডিজিটাল ডিভাইড * কমপিউটার সফ্‌টওয়্যারের ধারণা * ডিজিটাল বাংলাদেশ 

সঠিক মূল্য

সকল পণ্য তুলনামূলকভাবে বাজারের সমমূল্যে বা এর চেয়ে কম মূল্যে বিক্রয় করা হয়

ডেলিভারী

বাংলাদেশের যে-কোন প্রান্তে ২-৫ দিনের মধ্যে পণ্য পৌঁছে দেয়া হয়

নিরাপদ পেমেন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও নিরাপদ পেমেন্ট পদ্ধতি মাধ্যমে পেমেন্টের সুযোগ

২৪/৭ কাস্টমার কেয়ার

সার্বক্ষণিক কেনাকাটার জন্য সার্বক্ষণিক সহায়তা
পণ্যটি সফলভাবে কার্টে যুক্ত হয়েছে     কার্ট দেখুন