jokhon police silam (যখন পুলিশ ছিলাম)

যখন পুলিশ ছিলাম

৳1,050.00
৳840.00
20 % ছাড়

পুলিশ-সবসময় চ্যালেন্জিং পেশা। সজাগ থাকতে হয় প্রতিমুহূর্ত। আশঙ্কা- উদ্বেগের সাথে চ্যালেন্জ মোকাবেলার দু:সাহসও তার মধ্যে কাজ করে। সেই চ্যালেন্জ-অসত্যের বিরুদ্ধে সত্যের,অপরাধের বিরুদ্ধে দমনস্পৃহার, অরাজকতার বিরুদ্ধে শান্তি ফিরিয়ে আনার। আর এই সত্যটি স্বীকার করে, শপথে উদ্বীপ্ত হয়ে, পুলিশজীবনে প্রবেশ করতে হয়। এ থেকে পিছিয়ে পড়ার কোনো অবকাশ নেই। অনেকে সফল হন দারুণভাবে। আর এই সফলতা তাঁকে নিয়ে যায় অনেক দূর পর্যন্ত।

মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনির রয়েছে ত্যাগের মহিমায় গৌরবান্বিত ইতিহাস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনি অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে অতর্কিতে প্রথমেই আক্রমণ করে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স।অকস্মাৎ এই আক্রমণের মুখে দিকভ্রান্ত না হয়ে অকুতোভয় বীর পুলিশ সদস্যগন দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে অসমসাহসিকতার সাথে দ্রুততম সময়ে সুসংগঠিত হয়ে হানাদার পাকিস্তান বাহিনির বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন। স্বাধীনতার প্রথম প্রহরে বাংলাদেশ পুলিশ থ্রী নট থ্রী রাইফেল হতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে প্রথম বুলেটটি ছুঁড়েছিলেন রাজারবাগের পবিত্র মাটি থেকে।

দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে বীরত্বের সাথে যুদ্ধ করে আত্মাহুতি দিয়ে শহীদ হয়েছেন অনেক পুলিশ সদস্য। বীর মুক্তিযোদ্ধা পুলিশ সদস্যদের এই অসম সাহসী ভূমিকা বাংলাদেশ পুলিশকে দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সূচনাকারী বাহিনির মর্যাদা এবং স্বাধীনতা পদক। একাত্তরের পঁচিশে মার্চ কালরাত্রির সেই জীবন উৎসর্গের কাহিনি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে রক্তাক্ষরে লেখা থাকবে। সবার উপরে দেশ সত্য - এই ব্রত নিয়ে কাজ করে চলেছে বাংলাদেশ পুলিশে। অভ্যন্তরীণ শান্তি বজায় রাখার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও তাদের অবদান প্রশংসনীয়।

বিশেষ করে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনিতে বাংলাদেশ পুলিশের কৃতিত্ব বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত।

সঠিক মূল্য

সকল পণ্য তুলনামূলকভাবে বাজারের সমমূল্যে বা এর চেয়ে কম মূল্যে বিক্রয় করা হয়

ডেলিভারী

বাংলাদেশের যে-কোন প্রান্তে ২-৫ দিনের মধ্যে পণ্য পৌঁছে দেয়া হয়

নিরাপদ পেমেন্ট

বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও নিরাপদ পেমেন্ট পদ্ধতি মাধ্যমে পেমেন্টের সুযোগ

২৪/৭ কাস্টমার কেয়ার

সার্বক্ষণিক কেনাকাটার জন্য সার্বক্ষণিক সহায়তা
পণ্যটি সফলভাবে কার্টে যুক্ত হয়েছে     কার্ট দেখুন