
ইসলামি অর্থনীতির মৌলিক ধারণা
যতটুকু সম্পদ দিয়ে দুনিয়াতে কারো কাছে হাত না পেতে চলা যায়, নিজের ইবাদত পালন করা যায় এতটুকু হালাল সম্পদ উপার্জন করা ফরজ। ফুকাহায়ে কেরাম এমনটিই বলেছেন। কেউ যদি মানবিক প্রয়োজনের চেয়ে বেশি সম্পদ অর্জন করার লক্ষ্যে অতিরিক্ত মেহনত মুজাহাদা করে তাহলে তা ওয়াজিবের স্তরে না হলেও বৈধতার স্তরে পড়ে। তবে শর্ত হলো, মেয়নাত মুজাহাদা করতে গিয়ে আল্লাহর ফরজ ওয়াজিব ইবাদত যেন বিঘ্ন না হয় এবং সম্পদ উপার্জনকারী হারামে লিপ্ত না হয়। হালাল উপার্জন করতে গিয়ে কোনোভাবেই হারামে লিপ্ত হওয়া যাবে না। তাই ইসলামে ইবাদত কবুল হওয়ার প্রধানত শর্ত হচ্ছে হালাল রিজিক গ্রহণ করা।
হাবান রিজিক গ্রহণকারীর ইবাদত আল্লাহর কাছে কবুল হয় না। মুফতি আবদুস সালাম চাটগামী রহ. বলেন প্রত্যেক মুসলমান হালাল রিজিক অন্বেষণ করার পূর্বে কিছু বিষয়ে নিয়তের পরিশুদ্ধ করে নিবে। যেমন, হালাল রিজিক তলব করা ফরজ। এ ফরজ আদায়ের জন্য ব্যবসা করছি। যা প্রয়োজন পূরণের জন্য স্বেচ্ছায় কোনো কাজ করছি। যেমন নিজেই নিজের ক্ষেতে ফসল করে আহার করা।
- নাম : ইসলামি অর্থনীতির মৌলিক ধারণা
- লেখক: মাওলানা নুর আহমদ আজমি রহ.
- অনুবাদক: আবুল ফাতাহ কাসেমি
- প্রকাশনী: : মাকতাবাতুল খিদমাহ
- পৃষ্ঠা সংখ্যা : 120
- ভাষা : bangla
- বান্ডিং : hard cover
- প্রথম প্রকাশ: 2025