বীরের এ রক্তস্রোত মাতার এ অশ্রুধারা
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ শুরু ও শেষ হয়োছল পাকিস্তান ও দালাল বাহিনা কর্তৃক বাঙালি বুদ্ধিজীবী নিধনের মাধ্যমে। সে কারণে স্বাধীনতার উষালগ্নে ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭২ সাল থেকে আমরা শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করে আসছি। আমি অধুনালুপ্ত দৈনিক 'পূর্বদেশ' পত্রিকায় ১৯৭২ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে ধারাবাহিকভাবে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে যে লেখা প্রকাশ করেছিলাম তা বর্ধিত কলেবরে গ্রন্থাকারে প্রকাশ করেছিল বাংলা একাডেমি ১৯৭৩ সালে।
বিলম্বে হলেও ইতোমধ্যে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রক্রিয়া শুরু ও কার্যকর হয়েছে। ১৯৭১ সালে গভর্নর হাউসে মোতায়েন খ্যাত পাকিস্তানি সামরিক অফিসার মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলীর অফিসে প্রাপ্ত ডায়েরি থেকে বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের যে তালিকা পাওয়া গিয়েছিল তা থেকে নিশ্চিতরূপে অনুধাবন করা যায় যে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাঙালি বুদ্ধিজীবী নিধন ছি একটি সুপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড যার মধ্যদিয়ে পাকিস্তান সামরিক চক্র এব 'রাজাকার 'আলবদর' 'আল-শামস' ও তথাকথিত শান্তি কমিটির পৈশাচি
- নাম : বীরের এ রক্তস্রোত মাতার এ অশ্রুধারা
- লেখক: রফিকুল ইসলাম (অধ্যাপক)
- প্রকাশনী: : আগামী প্রকাশনী
- পৃষ্ঠা সংখ্যা : 164
- ভাষা : bangla
- ISBN : 9789840422180
- বান্ডিং : hard cover
- শেষ প্রকাশ : 2019