
মিলিয়ে নাও তোমার হাতের ছাপ
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের সবকিছু বদলায়। কিন্তু হাতের ছাপ বা ফিঙ্গারপ্রিন্ট বদলায় না। ব্যাপারটা সত্যিই বিস্ময়কর। অন্য কোনো প্রযুক্তির চেয়ে ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রযুক্তি তাই অধিকতর নির্ভুল এবং কার্যকর। এজন্য আমাদের জাতীয় পরিচয়পত্র,
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা অফিসের আইডি, পাসপোর্ট তৈরি-সহ অপরাধী শনাক্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে। এই প্রযুক্তি আবিষ্কারে স্যার ফ্রান্সিস গ্যাল্টন স্যার ও এডওয়ার্ড হেনরির সঙ্গে জাড়িয়ে আছে একজন বাংলাদেশির নাম। তিনি খানবাহাদুর কাজী আজিজুল হক। বিষয়টি আমাদের জন্য যেমন গর্বের তেমনি আনন্দেরও।
হাতের রেখাগুলোর শ্রেণি বিভাগ গবেষণায় দেখা গেছেÑবিশে^র শতকরা ৫ ভাগ মানুষের হাতের রেখার ছাপ খিলান শ্রেণির। শতকরা ৬০ ভাগ মানুষের রেখা ফাঁস শ্রেণির। আর ৩৫ ভাগ মানুষের হাতের রেখার ছাপ চক্র বা মিশ্র শ্রেণির। বইটি পাঠে জানা যাবে আমাদের হাতের রেখা এরমধ্যে কোন শ্রেণিতে পড়েছেÑ খিলান, ফাঁস, চক্র না-কি মিশ্র? কীভাবে আবিষ্কার হলো এই প্রযুক্তি। কোথায় কীভাবে এর ব্যবহার হয়। হাতের ছাপ না থাকলে কী হয়। হাতের রেখা দেখে ভাগ্য নির্ণয় এবং হাতের নানা রকম খেলার চমকপ্রদ সবখবর আরও কতো কী। ফিঙ্গারপ্রিন্ট সম্পর্কে অজানা এমন মজার মজার তথ্য জানতে চাইলে বইটি সঙ্গে নিতে ভুলবেন না।
- নাম : মিলিয়ে নাও তোমার হাতের ছাপ
- লেখক: ইমরুল ইউসুফ
- প্রকাশনী: : সাহিত্যদেশ
- পৃষ্ঠা সংখ্যা : 32
- ভাষা : bangla
- ISBN : 9789848069547
- বান্ডিং : hard cover
- প্রথম প্রকাশ: 2023