জগো বিজ্ঞানীর টেলিপাঠশালা
জগলুল বিজ্ঞানী লেখাপড়া ছাড়া আর কোনাে কাজ করে না। মাঝে মাঝে এটা সেটা আবিষ্কার করে । তবে জগলুল আবিষ্কার কথাটি বলতে নারাজ, সে। বলে উদ্ভাবন। কয়েক বছর ধরে কৃত্রিম চাদ বানিয়ে অমবস্যার সময় জোছনার ব্যবস্থা করার অনেক চেষ্টা করেও সফল হতে পারে নি। কেন পারে নি? সে কথা এখানে থাক, বইয়ের ভেতরে পাওয়া যাবে। একদিন ভাগ্নে কাশিফকে স্কুলে নিতে গিয়ে বাধে যত ভজঘট ।
কাশিফকে পালকি দিয়ে স্কুলে নিয়ে যেতে হয়। তারপরেই মাথায় আসে শিশুদেরকে স্কুলে নিয়ে যাওয়া বড় বিড়ম্বনা। এ বিড়ম্বনা থেকে বাঁচতে হবে। এমন একটি স্কুল বানাতে হবে যাতে শিশুরা বাসায় বসেই স্কুলের পরিবেশে লেখাপড়া করতে পারে। সে কাজে হাত দেওয়ার পরেই ঘটতে থাকে মজার মজার অনেক কাণ্ড। একটি স্কুল নির্মাণও করে। নাম দেয়। ‘টেলিপাঠশালা'। কিন্তু মহল্লার লােকজন এই টেলিপাঠশালা কোনােভাবেই চালাতে দেবে না। তারা। মনে করে এতে শিশুদের নানা রকম ক্ষতি হবে। আর জগলুলও পিছিয়ে আসার পাত্র নয়। গড়ে তােলে। এমন এক পাঠশালা যেখানে স্কুলের প্রয়ােজন নেই, অথচ শিশুরা নিজ নিজ বাসায় থেকে স্কুলের পরিবেশেই পড়তে পারে। কেমন এই টেলিপাঠশালা?
- নাম : জগো বিজ্ঞানীর টেলিপাঠশালা
- লেখক: মোজাম্মেল হক নিয়োগী
- প্রকাশনী: : নালন্দা
- পৃষ্ঠা সংখ্যা : 70
- ভাষা : bangla
- ISBN : 9789849317180
- বান্ডিং : hard cover
- প্রথম প্রকাশ: 2018