

দারসবাড়ি
মানুষ দিনশেষে নাড়ির টানে বাড়ি ফেরে। বাড়ি মানুষকে আশ্রয় দেয়, পরের সূর্যোদয়ে নতুন উদ্যমে জাগিয়ে তোলে। দারসবাড়ি তার শরীরে হাজার বছরের গল্প খোদাই করে মানুষগুলোকে বুকে আগলে রাখে। মানুষগুলো খেয়ালে-বেখেয়ালে দিনদিন বেড়ে ওঠে। দারসবাড়ি এদের নিদ্রামগ্ন চোখ টেনে তুলে প্রবীণ-নবীনের মোলাকাত দেখায়। এ বাড়ি সূর্যের আলোয় চকচক করে, রাতের আঁধারে মশাল জ্বেলে রাখে। এঁরা আলোয় আলো ফেলে স্বপ্ন দেখে। আঁধারের সবগুলো কণায় আলো পড়ে, স্বপ্নের আলো। নতুন সূর্য ওঠে, যাত্রা শুরু হয়। অপর প্রান্ত থেকে সভ্যতাও ধাপে ধাপে এগিয়ে আসছে। কোলাকুলির অপেক্ষা, মাঝে আর কয়েকটি ধাপ…
এমনই আশার ধ্বনি উচ্চারিত হয়েছে দারসবাড়ি উপন্যাসে। এ উপন্যাসটি পাঠককে স্বপ্ন দেখাবে; সে স্বপ্ন জ্ঞান ও সভ্যতার পুনর্জাগরণের স্বপ্ন, আখলাক ও ভ্রাতৃত্বের জাগরণের স্বপ।
ঔপন্যাসিক মিমি বিনতে ওয়ালিদ ভীষণ স্বপ্নবাজ একজন মানুষ। সমাজ-সভ্যতার পরিবর্তন ও পুনর্জাগরণের বিষয়ে প্রচন্ড আত্মবিশ্বাসী। তার সেই আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্নেরই প্রতিফলন ঘটে তার লেখনীতে।
- নাম : দারসবাড়ি
- লেখক: মিমি বিনতে ওয়ালিদ
- প্রকাশনী: : শিউলিমালা প্রকাশন
- পৃষ্ঠা সংখ্যা : 87
- ভাষা : bangla
- ISBN : 9789849850321
- বান্ডিং : paperback
- প্রথম প্রকাশ: 2025