 
            
    সাংবাদিকতায় অদৃশ্য হাত
আমাকে যদি প্রশ্ন করা হয়, ২০২৪ সালের জুলাই আগস্ট কেমন ছিলো বাংলাদেশের গণমাধ্যমগুলো? তাহলে আমার উত্তর ভূমিকা নেভাতে তৈরি ছিলো মাঠের রিপোর্টাররা। তারা তাদের শতভাগ না, কিছু কিছু ক্ষেত্রে শতভাগের বেশি দেয়ার চেষ্টা করেছে। কোন ত্রুটি রাখে নাই। তবে ঐ যে উপরে এক দল বসে থাকেন, যাদের কাছে সকল ডিলিট বাটন। প্রধান উপদেষ্টা যখন বললেন রিসেট বাটন চাপ দিতে, তখন মনে মনে ভাবছিলাম স্যার, রিসেট বাটনে চাপ লাভ নাই, পুরো প্রসেনর পরিবর্তন করা দরকার। আপগ্রেড না হলে পিসি হ্যাং করনে। আর ভাইরালের কথা নাই না বললাম।
জুলাই আগষ্টে একদম কাছ থেকে পুলিশ, চিকিৎসক, সাংবাদিক, সাধারণ ছাত্র-জনতা সবাইকেই দেখেছি। বর্তমানের দুই একজন ছাত্র প্রতিনিধি যারা উপদেষ্টা হয়েেছন তাদের যেমন কাছ থেকে দেখেছি আনা ঐনমময়ে একটু সিনিয়র উপদেষ্টাদের ভুমিকাও দেখেছি।
তবে যারা মাঠে রিপোর্টিং করেছে তাদের মধ্যে দেখেছি হতাশার সবচেয়ে কঠিন চিত্র। সারাদিন রাত ভগ্ন, ক্লান্তি, ক্ষুধা নিয়ে রিপোর্ট করেছে, লাইভ দিয়েছে, এস লাইভ দিছে তবে সেটির সবটুণ্ডু আর টিভির পর্দাযদখা যায় নি। কোন কোন ক্ষেত্রে আবার অনলাইন থেকেও সড়নি েদেয়া হয়য়ছে বিভিন্ন প্রতিবেদন, লাইভ। মাঠের রিপোর্টাররা জ্যান চাইতো নিউজর যে, তাদের কাছে জবাব ছিলো একটাই উপরের নির্দেশ, চালানো যানে না, বন্ধ করতে হবে।
এটা দেখা যাবে না, এটা করা যাবে না, এটা বলা যাবে ন। জুলাই আগষ্টের সেইসব দিনে রিপোর্টারদের ভূমিকা ছিলো, তাদের অভিজ্ঞতা কেমন ছিলো, তারা কিভাবে সেই দিনগুলো পার করেছে এবং একই সাথে নিউজর—মের পলিসি মেকারদের ভূমিকা কি ছিলো, তারা কেনো পারে নাই অনেক কিছু হাপাতে, দেখাতে তা নিইে মনে হলো লেখা দরকার। সাধারণ জনগন এসবের অনেক কিছুই বুঝে না, জানে না, জানতেও চান না। আর তাদের জানাটাও কিছু কিছু হে গুরুত্বহীন। কি কারনে প্রেশার ছিলো, কি সমস্যা ছিলো তা নিইে এই পাণ্ডুলিপি ।
- নাম : সাংবাদিকতায় অদৃশ্য হাত
- লেখক: সিউল আহমেদ
- প্রকাশনী: : অ্যাডর্ন পাবলিকেশন
- পৃষ্ঠা সংখ্যা : 127
- ভাষা : bangla
- ISBN : 9789842007033
- বান্ডিং : hard cover
- প্রথম প্রকাশ: 2025

 
  
                 
                 
                 
                 
                 
                 
            




