
ইসলাম ও মুসলিম পারিবারিক আইন
পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভের কয়েক বছর পর মুসলিম পারিবারিক আইন প্রণয়নের লক্ষে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার একটি পারিবারিক কমিশন গঠন করে। এ কমিশন কর্তৃক প্রস্তুতকৃত আইনের খসড়াটি ১৯৬২ সালে তদানীন্তন পাকিস্তানের সামরিক সরকার ‘ফ্যামিলি লস অর্ডিন্যান্স’ নামে বাস্তবায়ন করে। কমিশন কর্তৃক প্রণীত ওই ফ্যামিলি আইনের বেশ কিছু ধারা ছিল কুরআন ও সুন্নাহর সম্পূর্ণ বিরোধী। কমিশনের স্বপক্ষে অপযুক্তি উপস্থাপন করতঃ ‘ইসলামী আইন’ নামে কার্যকর করে।
জাস্টিস শায়খুল ইসলাম আল্লামা ত্বাকী উসমানী হাফিজাহুল্লাহ তথাকথিত’ ইসলামী আইন’-এর মুখোশ জনগণের সম্মুখে তুলে ধরার লক্ষে অধ্যাদেশের ইসলাম বিরোধী কালো আইনের জবাব লিখেছেন। যা “হামারে আয়েলী মাসায়েল” নামে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।লেখক বক্ষ্যমাণ এ গ্রন্থে ইসলাম বিরোধী সেসব ধারাগুলো নিয়ে বিশদ পর্যালোচনা করেছেন। এর স্বপক্ষে উপস্থাপিত সমস্ত খোঁড়া যুক্তির সুস্পষ্ট জবাব দিয়েছেন।
গ্রন্থটি পাকিস্তানসহ সমগ্র মুসলিম বিশ্বে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। আফসোস! আমাদের স্বাধীন এ বাংলাদেশের এ আইনটি এখনো বলবৎ আছে। ইসলাম ও পারিবারিক আইনের গুরুত্বের কথা চিন্তা করে বাংলা ভাষাভাষী সর্বস্তরের মুসলিম ভাইদের জন্য সহজ-সাবলিল ভাষায় উক্ত গ্রন্থ অনুবাদ করা হলো।
- নাম : ইসলাম ও মুসলিম পারিবারিক আইন
- লেখক: শাইখুল ইসলাম আল্লামা তকী উসমানী
- প্রকাশনী: : ফুলদানী প্রকাশনী
- ভাষা : bangla